logo

স্ট্রাটেজিক কমিউনিকেশন

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইন্টারনেট সুবিধার ফলে মানুষের কাছে তথ্যভান্ডার সহজলভ্য হয়েছে। এজন্য স্ট্রাটেজিক কমিউনিকেশন ‘প্রচারণার সহায়ক’ অবস্থান থেকে ‘অপরিহার্য’ অবস্থানে পরিবর্তিত হয়েছে। উন্নতি ও সফলতার জন্য স্ট্রাটেজিক কমিউনিকেশন একটি মূল্যবান উপকরণ এবং এর মাধ্যমে কাজের উদ্দেশ্য ও মূল্যবোধ স্পষ্ট ভাবে জানানো দিনে দিনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ছে।    
বিসিসিপি একটি সামাজিক উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমন্বিত স্ট্রাটেজিক কমিউনিকেশন সক্ষমতা উন্নয়নে বিশ্বাস করে এবং ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নানাবিধ প্রশিক্ষণ ও কর্মশালার আয়োজন করে থাকে। ‘এ্যাডভান্সেস ইন স্ট্রাটেজিক কমিউনিকেশনস’ কর্মশালাটি এর ভেতর একটি। এই কর্মশালাটি স্ট্রাটেজিক কমিউনিকেশনস এর ক্ষেত্রে আগামী নেতৃত্ব তৈরীর উদ্দেশ্যে আয়োজন করা হয়ে থাকে।
 
সফলভাবে দুই সপ্তাহব্যাপী চলা ২৩ তম কর্মশালাটি শেষ হয়েছে মার্চ ৯, ২০১৭ তারিখে। অধিকতর এসবিসিসি কার্যক্রম প্রসারের লক্ষ্যে কার্যকর, সমন্বিত এবং জনমুখী কর্মসূচি পরিকল্পনাকারী এবং বাস্তবায়নকারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ১৯৯৪ সাল থেকে বিসিসিপি এই কর্মশালাটি আয়োজন করে আসছে। প্রতিবছর আধুনিক ধ্যান-ধারণা ও প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়ে এই কর্মশালার মডিউলে পরিবর্তন আনা হয়। 
 
আমরা বরাবরের মতো কৌশলগত যোগাযোগকে এগিয়ে নিতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যহত রাখতে সংকল্পবদ্ধ।
আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের পার্টনার ও সহযোগীরা আমাদের সাথে থেকে আগের মতই সহযোগিতা ও উৎসাহ দিয়ে যাবেন।

তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক গবেষণা-ফলাফল প্রকাশ সংক্রান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ সেন্টার ফর কমিউনিকেশন প্রোগ্রামস্ (বিসিসিপি) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোর-এ অবস্থিত জনস্ হপকিন্স ব্লুমবার্গ স্কুল অব পাবলিক হেলথ্ (জেএইচএসপিএইচ) যৌথভাবে বাংলাদেশ তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক গবেষণা-ফলাফল প্রকাশ সংক্রান্ত এক সম্মেলন আয়োজন করে। এই সম্মেলন গত ২২ জানুয়ারি, ২০১৮ তারিখে, হোটেল লেকশোর, গুলশান-২, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
 
সম্মেলনে গত বছরের গবেষণা কর্মে অনুদান প্রাপ্ত ১০ জন গবেষকের গবেষণা কর্মের ফলাফল ৩টি অধিবেশনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। ১০ টি গবেষণা প্রকল্পের মধ্য থেকে ৫ টি সম্পন্ন করেছেন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানের  শিক্ষার্থী গবেষকেরা এবং বাকি ৫ টি সম্পন্ন করেছেন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানের  পাঁচ জন অভিজ্ঞ গবেষক। 
সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বাংলাদেশ ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক  ডা. ব্রিগেডিয়ার (অব) আব্দুল মালিকের  সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব সাবের হোসেন চৌধুরী, এমপি ও অনারারী সভাপতি, আন্তঃসংসদীয় ইউনিয়ন। গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডা: এ এম পারভেজ রহিম, সমন্বয়কারী, জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়; ড. এম শমশের আলি, প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যান্সেলর, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি, ডা. বরদন জং রানা, ভারপ্রাপ্ত প্রতিনিধি, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা, বাংলাদেশ এবং ডা: নাসিব কিবরিয়া, রিসার্স প্রোগ্রাম ম্যানেজার, ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল টোবাকো কন্ট্রোল।
 
অন্যান্য অতিথিরদের সাথে সমাপনী অধিবেশনে অধ্যাপক ডা: এ, এইচ, এম এনায়েত হোসাইন, অতিরিক্ত মহা-পরিচালক ও লাইন ডাইরেক্টর, এনসিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর; এবং ড. সোহেল রেজা চৌধুরী, সভাপতি, বাংলাদেশ ট্যোবাকো কন্ট্রোল নেটওয়ার্ক গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। জনাব মোহাম্মদ শাহজাহান, পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিসিসিপি সমাপনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

যক্ষ্মার উপর একটি নতুন ই-শিক্ষণ (ই-লার্নিং) কোর্স অন লাইনে পাওয়া যাচ্ছে

সাম্প্রতিক ইউএসএআইডি-র উজ্জীবন এসবিসিসি প্রকল্প যক্ষ্মার মৌলিক বিষয়সমূহের উপর মাঠকর্মীদের জন্য ই-শিক্ষণ (ই-লার্নিং) কোর্স চালু করেছে।স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি বিষয়ক কার্যক্রমে নিয়োজিত সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার মাঠকর্মীরা যক্ষ্মার উপর তাদের হালনাগাদ পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে যক্ষ্মা রোগী সনাক্ত করার মাধ্যমে এই রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন পালন করতে পারবেন। এই ই-শিক্ষণ (ই-লার্নিং) কোর্সটি ভিডিও ভিত্তিক যার সাথে রয়েছে ছবি এবং এ্যানিমেশন।
 
এই কোর্সে মোট ৬টি মডিউল রয়েছে। এগুলো হলো: যক্ষ্মা সম্পর্কে মৌলিক ধারণা, শিশুর যক্ষ্মা,ঔষধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা , যক্ষ্মা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচীতে সামাজিক ও আচরণ পরিবর্তন যোগাযোগের ভূমিকা এবং  যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচীতে মাঠকর্মীদের ভূমিকা।
 
বিনামূল্যে  এই কোর্সটি  এই লিংকে পাওয়া যাচ্ছে: bdsbcc.org অন লাইনে কোর্সটির জন্য প্রত্যেককে রেজিষ্ট্রশন করতে হবে। শিক্ষার্থী  হিসাবে লগইন করার পর প্রত্যেক অংশ্রগ্রহনকারী নূন্যতম নাম্বার অর্জন করে কোর্সটি সুষ্টভাবে সম্পন্ন করার পর  একটি সার্টিফিকেট পাবেন। 

মা ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্ন্য়ন এবং পুষ্টিসেবা বৃদ্ধিকরণে মাঠ পর্যায়ে সেবাদানকারীদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি

বাংলাদেশ সেন্টার ফর কমিউনিকেশন প্রোগ্রামস্ (বিসিসিপি), গর্ভবতী ও প্রসূতি মা, কিশোরী এবং পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য পুষ্টিসেবার মান উন্নয়নে মাঠ পর্যায়ে সেবাপ্রদানকারীদের জন্য একটি পুষ্টি বিষয়ক মৌলিক প্রশিক্ষক-প্রশিক্ষণ সহায়িকা তৈরি করেছে। বিভিন্ন  ধরনের  পুষ্টি সংক্রান্ত তৈরিকৃত ম্যানুয়েল, গাইডলাইন এবং পুষ্টি কার্যক্রম পর্যালোচনা করে একটি রূপরেখা তৈরি করা হয়। এই রূপরেখার ভিত্তিতে জাতীয় পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সাথে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভার পরামর্শের ভিত্তিতে পুষ্টি বিষয়ক প্রশিক্ষণ সহায়িকাটি তৈরি করা হয়েছে। নিউট্রিশন ইন্টারন্যাশনালের অধীনে মা ও শিশু স্বাস্থের উন্নয়ন এবং পুষ্টিসেবা বৃদ্ধিকরণ বিষয়ক প্রকল্পটি ঠাকুরগাঁও জেলায় বাস্তবায়নের জন্য মাঠ পর্যায়ের সেবা প্রদানকারীরা এই সহায়িকাটি ব্যবহার করবেন। এছাড়াও বাংলাদেশের গর্ভবতী ও প্রসূতি মা এবং শিশুর পুষ্টিসেবার মান বৃদ্ধির জন্য বিসিসিপি একটি পুষ্টি বিষয়ক নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। এর পাশাপাশি, বিসিসিপি জাতীয় পর্যায়ে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও জাতীয় পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের একটি ৫ দিনের প্রশিক্ষক-প্রশিক্ষন প্রদান করেছে, যাতে তারা পরবর্তীতে জেলা পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষন প্রদানের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ের সেবাপ্রদানকারীদের প্রশিক্ষিত করতে সহায়তা করতে পারে। অংশগ্রহণমূলক প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও কৌশল ব্যবহার করে এই সহায়িকাটির পাঠ পরিকল্পনাগুলো সাজানো হয়েছে। এই প্রশিক্ষণ সহায়িকা ও ৫ দিনের প্রশিক্ষক-প্রশিক্ষনটি মাঠ পর্যায়ে সেবাদানকারীদের সঠিক ও বাস্তবমূখী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে এবং দেশে উন্নত ও মানসম্মত স্বাস্থ্য ও পুষ্টিসেবা নিশ্চিতকরণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা যাচ্ছে।  

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শিশু নিরাপত্তা ও মনোসামাজিক সহায়তা বার্তা

ইউনিসেফ প্রকল্পের অধীনে বিসিসিপি, জনস্ হপকিনস্ ইউনিভার্সিটির সহায়তায় গত জানুয়ারি ১৬- মার্চ ২০, ২০১৮ কক্সবাজারে ইউনিসেফের পার্টনার অর্গানাইজেশনের স্টাফদের নিয়ে ৬ ব্যাচে, ৩দিনের আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ বিষয়ক প্রশিক্ষক-প্রশিক্ষণ এবং পাল্স বাংলাদেশ স্টাফদের জন্য ১দিনের একটি রিফ্রেশার প্রশিক্ষণ আায়োজন ও পরিচালনা করেন। প্রশিক্ষক-প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য ছিল: আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ বিষয়ে জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি, কমিউনিটি মবিলাইজেশন ভলান্টিয়ারদের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাপনা ও প্রশিক্ষণ পরিচালনার দক্ষতা অর্জন করা। প্রতি ব্যাচে ২০-২৫ জন অংশগ্রহণকারী অংশগ্রহণ করেন। মি: প্যাট্রিক কোলেমেন, সিওপি, উজ্জীবন, নেহা কাপিল, চীফ, কমিউনিকেশন ফর ডেভেলপমেন্ট, ইউনিসেফ, শফিউল আলম চৌধুরী, চীফ এক্সিকিউটিভ, পাল্স বাংলাদেশ, শাহ আলম, টেকনিক্যাল লীড, ব্র্যাক এবং ইউনিসেফের অন্যান্য প্রতিনিধিগণ প্রশিক্ষক-প্রশিক্ষণে বিভিন্ন সময় উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন। 
 
এই কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় বিসিসিপি স্বাস্থ্য, ওয়াস, পুষ্টি, শিক্ষা ও শিশু নিরাপত্তা এবং জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা ও মনোসামাজিক সহায়তা - এই ৫টি বিষয়ের উপর রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য মূল বার্তাসমূহের একটি সেট তৈরি করেন। বার্তাসমূহ বিভিন্ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সাথে ৬টি ফোকাস্ গ্রুপ ডিসকাশনের মাধ্যমে প্রিটেষ্ট ও চূড়ান্ত করা হয়।

২৩ তম এডভান্সেস ইন স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেশন ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ সেন্টার ফর কমিউনিকেশন প্রোগ্রামস্ (বিসিসিপি)’র ২৩তম এডভান্সেস ইন স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেশন ওয়ার্কশপ  গত  ০৩ থেকে ১৫ মার্চ, ২০১৮ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। দুই সপ্তাহব্যাপী কর্মশালায় বিভিন্ন  সরকারি অধিদপ্তর, বেসরকারি এবং ব্যক্তি-মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান থেকে মধ্যম ও উচ্চ স্তরের ১৬ জন যোগাযোগ পেশাজীবী অংশগ্রহণ করেন। 
 
কার্যকরভাবে যোগাযোগ প্রকল্প প্রণয়নে যোগাযোগ পেশাজীবীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিবছর বিসিসিপি কর্মশালাটি পরিচালিত করছে। সোস্যাল ও বিহেভিয়ার চেঞ্জ কমিউনিকেশন (এসবিসিসি)’র জন্য শক্তিশালী যোগাযোগ কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও কর্মকৌশল  তৈরিতে উচ্চ স্তর থেকে মধ্যম স্তরের ব্যবস্থাপকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এই কর্মশালাটির মূল উদ্দেশ্য। 
 
যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স ইউনিভার্সিটি - সেন্টার ফর কমিউনিকেশন  প্রোগ্রামস্-এর নিয়মিত আয়োজন এডভান্সেস ইন ফ্যামিলি হেলথ্ এন্ড সোশ্যাল কমিউনিকেশন ওয়ার্কশপ-এর আদলে পরিচালিত এই কর্মশালায় সামাজিক উন্নয়ন কার্যক্রম বিষয়ে সফল যোগাযোগের অত্যাবশ্যকীয় উপাদানসমূহ ব্যাখ্যা করা হয়, যা এসবিসিসি কার্যক্রমের সাথে জরিতদের জন্য এবিষয়ে দক্ষতা অর্জনের একটি অনন্য সুযোগ।
 
কর্মশালাটি সম্পূর্ণরুপে অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সাজানো। কর্মশালায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত প্রশিক্ষকগণ যোগাযোগ প্রক্রিয়ার সাম্প্রতিক ও আধুনিক বিভিন্ন পদ্ধতি ও কৈৗশলের সাথে অংশগ্রহণকারীদের পরিচয় করিয়ে দেন। এই কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীগণ ছোট দলে ভাগ হয়ে SCOPE নামক একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে যোগাযোগ প্রকল্প প্রণয়ন ও উপস্থাপন করেন।